শনিবার । ডিসেম্বর ৬, ২০২৫
বাংলা টেলিগ্রাফ ডেস্ক শিক্ষা ৯ নভেম্বর ২০২৫, ৫:৪৫ অপরাহ্ন
শেয়ার

জিপিএ-৫ পাওয়া কৃতি সন্তানদের সম্মানিত করল আবুল খায়ের গ্রুপ


GPA 5

‘তোমরাই গড়বে আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে মোট ৬৫ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মানিত করা হয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তান যারা এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে তাদের সংবর্ধনা দিয়েছে আবুল খায়ের গ্রুপ। কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্মাননা জানাতে প্রতিবছরের মতো এবারও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন করে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় এই শিল্পগ্রুপ।

রবিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর জাতীয় শুটিং ক্লাব মিলনায়তনে ‘তোমরাই গড়বে আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে মোট ৬৫ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মানিত করা হয়।

আয়োজনে মাধ্যমিক পর্যায়ের ৪৪ জন এবং উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের ২১ জন শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আবুল খায়ের গ্রুপের ব্র্যান্ড ডিরেক্টর নওশাদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ, উদ্যোক্তা ও টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও আয়মান সাদিক। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন আবুল খায়ের গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড লিগ্যাল বিভাগের প্রধান শেখ শাবাব আহমেদ, ডিভিশনাল এইচআর হেড সাদ জসিম এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (এইচআর) মো. নুরুল আফসারসহ গ্রুপের অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তারা।

অনুষ্ঠানে নওশাদ চৌধুরী বলেন, ‘‘এই দিনটিতে আমরা পরিবারের সাফল্য উদযাপন করি, তাই দিনটি আমাদের গ্রুপের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি প্রজন্মের জন্য আলাদা চ্যালেঞ্জ থাকে; সারাবিশ্বই বর্তমানে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ে প্রযুক্তির বড় পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে তরুণদের উচ্চতর শিক্ষার পরিকল্পনা করতে হবে।’

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (অব.) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন বলেন, ‘‘সাফল্যের কোনো শর্টকাট পথ নেই। সাফল্য ও লক্ষ্যে পৌঁছাতে অধ্যবসায় প্রয়োজন।’’

বিশেষ অতিথি আয়মান সাদিক বলেন, ‘‘এ বছর শুধু এ প্লাস পাওয়া নয়, পাস করাটাই ছিল কঠিন। যারা এবার এ প্লাস পেয়েছে, তারা সত্যিকারের মেধাবী।’

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক কৃতি শিক্ষার্থীকে আবুল খায়ের গ্রুপের পক্ষ থেকে ক্রেস্ট, উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। কৃতি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের অভিভাবক ও শিক্ষকরাও উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য রাজধানী ঢাকার মতোই বন্দরনগরী চট্টগ্রামেও শিগগির একই ধরনের আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।